ঢাকা ০১:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আন্তর্জাতিক রাসায়নিক অস্ত্রনিরোধ সংস্থার নেতৃত্বে বাংলাদেশ

জাতীয় ডেস্কঃ
রাসায়নিক অস্ত্রনিরোধী আন্তর্জাতিক সংস্থা অর্গানাইজেশন ফর দ্য প্রোহিবিশন অফ কেমিক্যাল উইপনসের (ওপিসিডব্লিউ) নির্বাহী পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়
নেদারল্যান্ডসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শেখ মোহাম্মদ বেলাল সর্বসম্মতিক্রমে সংস্থার ৪১ সদস্যের নির্বাহী কমিটির চেয়ারপার্সন নির্বাচিত হয়েছেন।
১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত সংস্থাটির ১২তম চেয়ারপার্সন রাষ্ট্রদূত শেখ মোহাম্মদ বেলাল। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এটা কূটনীতির ক্ষেত্রে বড় অর্জন।’ প্রতিষ্ঠানের রোটেশনাল নিয়মানুযায়ী প্রতি ৫ বছরে একটি এশিয়ান দেশ এর নেতৃত্বে আসন হয়। শেখ বেলাল এশিয়া থেকে নির্বাচিত চতুর্থ প্রেসিডেন্ট।
রাসায়নিক অস্ত্রনিরোধ সনদকে কার্যকর করার লক্ষ্য নিয়ে ১৯৯৭ সালে যাত্রা শুরু করে নেদারল্যান্ডসের হেগভিত্তিক ওপিসিডব্লিউ। বর্তমানে ১৮৯টি দেশ এ সংস্থার সদস্য। রাসায়নিক অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গড়ার চেষ্টার স্বীকৃতি হিসাবে ২০১৩ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার পায় ওপিসিডিব্লিউ।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

আন্তর্জাতিক রাসায়নিক অস্ত্রনিরোধ সংস্থার নেতৃত্বে বাংলাদেশ

আপডেট সময় ০৩:৪৩:৩৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ মার্চ ২০১৭
জাতীয় ডেস্কঃ
রাসায়নিক অস্ত্রনিরোধী আন্তর্জাতিক সংস্থা অর্গানাইজেশন ফর দ্য প্রোহিবিশন অফ কেমিক্যাল উইপনসের (ওপিসিডব্লিউ) নির্বাহী পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়
নেদারল্যান্ডসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শেখ মোহাম্মদ বেলাল সর্বসম্মতিক্রমে সংস্থার ৪১ সদস্যের নির্বাহী কমিটির চেয়ারপার্সন নির্বাচিত হয়েছেন।
১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত সংস্থাটির ১২তম চেয়ারপার্সন রাষ্ট্রদূত শেখ মোহাম্মদ বেলাল। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এটা কূটনীতির ক্ষেত্রে বড় অর্জন।’ প্রতিষ্ঠানের রোটেশনাল নিয়মানুযায়ী প্রতি ৫ বছরে একটি এশিয়ান দেশ এর নেতৃত্বে আসন হয়। শেখ বেলাল এশিয়া থেকে নির্বাচিত চতুর্থ প্রেসিডেন্ট।
রাসায়নিক অস্ত্রনিরোধ সনদকে কার্যকর করার লক্ষ্য নিয়ে ১৯৯৭ সালে যাত্রা শুরু করে নেদারল্যান্ডসের হেগভিত্তিক ওপিসিডব্লিউ। বর্তমানে ১৮৯টি দেশ এ সংস্থার সদস্য। রাসায়নিক অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গড়ার চেষ্টার স্বীকৃতি হিসাবে ২০১৩ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার পায় ওপিসিডিব্লিউ।