ঢাকা ০৭:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রিজার্ভ চুরির সঙ্গে আগুন লাগার সংযোগ রয়েছে: বিএনপি

জাতীয় ডেস্কঃ
বিএনপি নেতারা বলেছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির সঙ্গে আগুন লাগার সংযোগ রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ভেতরের লোকজনই রিজার্ভ চুরির সঙ্গে জড়িত। ব্যাংকের ভেতর থেকেই এ কাজ হয়েছে। অনেকের সন্দেহ আছে, এই সময় আগুন লাগার কারণ কী? এটাই জনগণের প্রশ্ন।
শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে কৃষক দল এবং জাতীয়তাবাদী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ আয়োজিত পৃথক দুইটি আলোচনাসভায়
নেতারা এসবকথা বলেন।
টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ আয়োজিত আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের ৩২ তলা ভবনের মধ্যে কেনো ১৩ এবং ১৪ তালায় আগুন লাগলো? যে দুই তালায় বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে কাজ করা হয়। কারণ ফিলিপাইন দাবি করেছে, গত বছর ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির নায়ক ব্যাংকের ভিতরের ব্যক্তিরা। এখন প্রশ্ন উঠতে পারে তাহলে কি আগুন লাগার পিছনে কোন সংযোগ আছে।
মঈন খান বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনা ব্যাংক ছুটির সময় হয়েছে। এবারও ব্যাংকে ৩ দিনে ছুটির মধ্যে আগুন লেগেছে। সুতরাং রিজার্ভ চুরির সাথে কি আগুন লাগার কোন সংযোগ আছে। এমন প্রশ্ন উঠতে পারে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকে আগুন লাগার সময় আমি একটি টেলিভিশনে লাইভ সম্প্রচার দেখতেছিলাম। একজন রিপোর্টার আগুন লাগার সংবাদ দেখাচ্ছিলেন, ওই সময় আমি লক্ষ্য করলাম, রিপোর্টার যখন ভিতরের রহস্য বের করতে যাচ্ছে ঠিক তখনই তার মাইক বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। আর এ ঘটনা বেশ কয়েকবার ঘটেছে। সরকারের কাছে প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, এর আগেও কি বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা লুট হয়েছে, যেটা প্রকাশ পায়নি। এ প্রশ্নের উত্তর আপনাদেরকেই দিতে হবে।
প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকার সামরিক চুক্তি চাচ্ছে, না কি অন্য কেউ চাচ্ছে। এটা জানি না। কারণ সরকার সেটা প্রকাশ করেনি। সামরিক চুক্তির মাধ্যমে একটি দেশ আরেকটি দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের ওপর হস্তক্ষেপ করবে বলে মন্তব্য করেন মঈন খান।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

রিজার্ভ চুরির সঙ্গে আগুন লাগার সংযোগ রয়েছে: বিএনপি

আপডেট সময় ০৫:০১:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০১৭
জাতীয় ডেস্কঃ
বিএনপি নেতারা বলেছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির সঙ্গে আগুন লাগার সংযোগ রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ভেতরের লোকজনই রিজার্ভ চুরির সঙ্গে জড়িত। ব্যাংকের ভেতর থেকেই এ কাজ হয়েছে। অনেকের সন্দেহ আছে, এই সময় আগুন লাগার কারণ কী? এটাই জনগণের প্রশ্ন।
শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে কৃষক দল এবং জাতীয়তাবাদী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ আয়োজিত পৃথক দুইটি আলোচনাসভায়
নেতারা এসবকথা বলেন।
টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ আয়োজিত আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের ৩২ তলা ভবনের মধ্যে কেনো ১৩ এবং ১৪ তালায় আগুন লাগলো? যে দুই তালায় বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে কাজ করা হয়। কারণ ফিলিপাইন দাবি করেছে, গত বছর ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির নায়ক ব্যাংকের ভিতরের ব্যক্তিরা। এখন প্রশ্ন উঠতে পারে তাহলে কি আগুন লাগার পিছনে কোন সংযোগ আছে।
মঈন খান বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনা ব্যাংক ছুটির সময় হয়েছে। এবারও ব্যাংকে ৩ দিনে ছুটির মধ্যে আগুন লেগেছে। সুতরাং রিজার্ভ চুরির সাথে কি আগুন লাগার কোন সংযোগ আছে। এমন প্রশ্ন উঠতে পারে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকে আগুন লাগার সময় আমি একটি টেলিভিশনে লাইভ সম্প্রচার দেখতেছিলাম। একজন রিপোর্টার আগুন লাগার সংবাদ দেখাচ্ছিলেন, ওই সময় আমি লক্ষ্য করলাম, রিপোর্টার যখন ভিতরের রহস্য বের করতে যাচ্ছে ঠিক তখনই তার মাইক বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। আর এ ঘটনা বেশ কয়েকবার ঘটেছে। সরকারের কাছে প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, এর আগেও কি বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা লুট হয়েছে, যেটা প্রকাশ পায়নি। এ প্রশ্নের উত্তর আপনাদেরকেই দিতে হবে।
প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকার সামরিক চুক্তি চাচ্ছে, না কি অন্য কেউ চাচ্ছে। এটা জানি না। কারণ সরকার সেটা প্রকাশ করেনি। সামরিক চুক্তির মাধ্যমে একটি দেশ আরেকটি দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের ওপর হস্তক্ষেপ করবে বলে মন্তব্য করেন মঈন খান।