ঢাকা ০৬:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ০১ মার্চ ২০২৫, ১৭ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মানবতাবিরোধী অপরাধ: গাইবান্ধার রঞ্জু মিয়াসহ পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড

 জাতীয়:

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গাইবান্ধার রঞ্জু মিয়াসহ পাঁচ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। আসামিদের মধ্যে মো. রঞ্জু মিয়া গ্রেফতার হয়ে কারাগারে আছেন।

মামলার অপর আসামিদের মধ্যে আবদুল জব্বার (৮৬), মো. জাফিজার রহমান খোকা (৬৪), মো. আবদুল ওয়াহেদ মণ্ডল (৬২), মো. মমতাজ আলী বেপারি মমতাজ (৬৮) ও মো. আজগর হোসেন খান (৬৬) এখনও পলাতক রয়েছেন।

আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ রায় ঘোষণা করেন। এসময় প্রসিকিউশন পক্ষে চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু, প্রসিকিউটর জেয়াদ আল মালুম, প্রসিকিউটর মোখলেসুর রহমান বাদল প্রমুখ এবং আসামিপক্ষে আইনজীবী আবুল হাসান উপস্থিত ছিলেন।

মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে হত্যা-গণহত্যা, ধর্ষণ, আটক, অপহরণ, নির্যাতন, বাড়িঘরে হামলা, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ, ভয়-ভীতি ও আতঙ্ক ছড়িয়ে হিন্দু সম্প্রদায়কে ধর্মান্তর ও দেশান্তরে বাধ্য করাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের চারটি অভিযোগ আনা হয়।

আসামিরা গাইবান্ধা সদরের নান্দিদা ও ফুলবাড়ি গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা এবং সবাই জামায়াতের সক্রিয় কর্মী।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মানবতাবিরোধী অপরাধ: গাইবান্ধার রঞ্জু মিয়াসহ পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড

আপডেট সময় ০৯:১১:৫৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০১৯
 জাতীয়:

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গাইবান্ধার রঞ্জু মিয়াসহ পাঁচ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। আসামিদের মধ্যে মো. রঞ্জু মিয়া গ্রেফতার হয়ে কারাগারে আছেন।

মামলার অপর আসামিদের মধ্যে আবদুল জব্বার (৮৬), মো. জাফিজার রহমান খোকা (৬৪), মো. আবদুল ওয়াহেদ মণ্ডল (৬২), মো. মমতাজ আলী বেপারি মমতাজ (৬৮) ও মো. আজগর হোসেন খান (৬৬) এখনও পলাতক রয়েছেন।

আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ রায় ঘোষণা করেন। এসময় প্রসিকিউশন পক্ষে চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু, প্রসিকিউটর জেয়াদ আল মালুম, প্রসিকিউটর মোখলেসুর রহমান বাদল প্রমুখ এবং আসামিপক্ষে আইনজীবী আবুল হাসান উপস্থিত ছিলেন।

মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে হত্যা-গণহত্যা, ধর্ষণ, আটক, অপহরণ, নির্যাতন, বাড়িঘরে হামলা, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ, ভয়-ভীতি ও আতঙ্ক ছড়িয়ে হিন্দু সম্প্রদায়কে ধর্মান্তর ও দেশান্তরে বাধ্য করাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের চারটি অভিযোগ আনা হয়।

আসামিরা গাইবান্ধা সদরের নান্দিদা ও ফুলবাড়ি গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা এবং সবাই জামায়াতের সক্রিয় কর্মী।