ঢাকা ০১:৪৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগরে সমালয় পদ্ধতিতে ধানের চারা রোপণ শুরু

মো: মোশাররফ হোসেন মনিরঃ

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় রাইস ট্রান্সপ্লান্টের মাধ্যমে সমলয় পদ্ধতিতে আউশ ধানের চারা রোপণ শুরু হয়েছে।

মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় উপজেলার টনকি ইউনিয়নের বাইড়া গ্রামে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর আয়োজিত এই কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত উদ্দিনের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মুরাদনগর উপজেলা কৃষি অফিসার পাভেল খান পাপ্পু। উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলামের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুরাদনগর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার নূরে আলম ও টনকি ইউনিয় পরিষদের চেয়ারম্যান তৈয়ূবুর রহমান তুহিন।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকতা সুফি আহম্মেদ, এখলাছুর রহমান, সাইদুর রহমান, আতিকুর রহমান, মোশাররফ হোসেনে, কৃষক মাসুম মিয়া প্রমূখ। আরো উপস্থিত ছিলেন, মুরাদনগর উপজেলা কৃষি অফিসার পাভেল খান পাপ্পু, প্রমূখ।

এ সময় অতিথিরা বলেন, সমলয় চাষাবাদ পদ্ধতিতে রাইস ট্রান্সপ্লান্টের মাধ্যমে ধান রোপণ করলে প্রতি ঘণ্টায় ১ জন শ্রমিকের মাধ্যমে ১ বিঘা জমি চাষ করা যায়। এভাবে প্রতিদিন ৮ ঘণ্টায় ৮ বিঘা জমি চাষ করলে খরচ ও অর্থে অপচয় কমে যাবে। সনাতন পদ্ধতিতে ৮ বিঘা জমিতে ৩৫ জন শ্রমিক লাগবে। খরচ তিনগুণ বেশি হবে। স্থানীয় কৃষকেরা কৃষি অফিসের সহায়তায় এ এলাকায় সমলয় পদ্ধতির প্রথম এ চাষ করছে। এতে করে সমলয় পদ্ধতিতে ধান চাষে সময়, শ্রম ও খরচ কম লাগবে। উৎপাদনও হবে বেশি। এতে লাভবান হবেন কৃষকেরা।

 

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

মুরাদনগরে সমালয় পদ্ধতিতে ধানের চারা রোপণ শুরু

আপডেট সময় ১০:১৭:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ জুন ২০২৪

মো: মোশাররফ হোসেন মনিরঃ

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় রাইস ট্রান্সপ্লান্টের মাধ্যমে সমলয় পদ্ধতিতে আউশ ধানের চারা রোপণ শুরু হয়েছে।

মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় উপজেলার টনকি ইউনিয়নের বাইড়া গ্রামে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর আয়োজিত এই কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত উদ্দিনের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মুরাদনগর উপজেলা কৃষি অফিসার পাভেল খান পাপ্পু। উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলামের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুরাদনগর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার নূরে আলম ও টনকি ইউনিয় পরিষদের চেয়ারম্যান তৈয়ূবুর রহমান তুহিন।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকতা সুফি আহম্মেদ, এখলাছুর রহমান, সাইদুর রহমান, আতিকুর রহমান, মোশাররফ হোসেনে, কৃষক মাসুম মিয়া প্রমূখ। আরো উপস্থিত ছিলেন, মুরাদনগর উপজেলা কৃষি অফিসার পাভেল খান পাপ্পু, প্রমূখ।

এ সময় অতিথিরা বলেন, সমলয় চাষাবাদ পদ্ধতিতে রাইস ট্রান্সপ্লান্টের মাধ্যমে ধান রোপণ করলে প্রতি ঘণ্টায় ১ জন শ্রমিকের মাধ্যমে ১ বিঘা জমি চাষ করা যায়। এভাবে প্রতিদিন ৮ ঘণ্টায় ৮ বিঘা জমি চাষ করলে খরচ ও অর্থে অপচয় কমে যাবে। সনাতন পদ্ধতিতে ৮ বিঘা জমিতে ৩৫ জন শ্রমিক লাগবে। খরচ তিনগুণ বেশি হবে। স্থানীয় কৃষকেরা কৃষি অফিসের সহায়তায় এ এলাকায় সমলয় পদ্ধতির প্রথম এ চাষ করছে। এতে করে সমলয় পদ্ধতিতে ধান চাষে সময়, শ্রম ও খরচ কম লাগবে। উৎপাদনও হবে বেশি। এতে লাভবান হবেন কৃষকেরা।