ঢাকা ০১:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফের জেলে যেতে পারেন সঞ্জয় দত্ত

বিনোদন ডেস্কঃ
ভারতের মুম্বাইয়ে ১৯৯৩ সালে ভয়াবহ বিস্ফোরণ মামলায় পাঁচ বছরের জেল হয়েছিল সঞ্জয় দত্তের। কিন্তু জেলে যাওয়ার পর বহুবার প্যারোলে মুক্তি পেয়েছেন বলিউডের বেশ শক্তিমান ও ক্ষমতাধর এই অভিনেতা। কিন্তু এবার আদালতের প্রশ্নের মুখে পড়ল তার প্যারোলে মুক্তি বিষয়টি। আদালতের প্রশ্নে মহারাষ্ট্র সরকার বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, যদি সঞ্জয়ের প্যারোল বেআইনি বলে মনে হয় তা হলে তাকে ফের জেলে পাঠানো যেতে পারে।
এর আগে, দেশটির অনেক মহলেই প্রশ্ন ওঠে, প্রভাব খাটিয়েই কি এত বার প্যারোলে মুক্তি পাচ্ছেন সঞ্জয়? এ প্রসঙ্গে জনস্বার্থ মামলাও দায়ের হয়। নির্দিষ্ট সময়ে মুক্তির আটমাস আগেই জেল থেকে ছাড়া পেয়ে যান তিনি। মুম্বাই হাইকোর্টের তরফে সঞ্জয়ের এত ঘনঘন প্যারোলে মুক্তি পাওয়ার কারণ জানতে চাওয়া হয় মহারাষ্ট্র সরকারের কাছে। তার উত্তরেই সঞ্জয়কে ফের জেলে পাঠানোর সম্ভাবনার কথা উঠে আসে।
এদিন বিচারপতি আর এম সাওয়ান্ত এবং সাধনা যাদবের ডিভিশন বেঞ্চ বলেন, আদালত শুধু জানতে চাইছে, এই প্যারোল আইন মেনে হয়েছে কি না। অন্যদিকে, সরকার পক্ষের অ্যাডভোকেট জেনারেল আশুতোষ কুম্ভাকনি জানিয়েছেন, বন্দীদের ভালো ব্যবহারের পুরস্কার হিসেবে প্যারোলের আবেদন মঞ্জুর করেন সরকার ও জেল কর্তৃপক্ষ। হাই প্রোফাইল বন্দী যদি নির্দিষ্ট সময়ের একদিন আগেও মুক্তি পান তা হলে তা নিয়েও বড় ইস্যু তৈরি হয়। টাইমস অব ইন্ডিয়া।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ফের জেলে যেতে পারেন সঞ্জয় দত্ত

আপডেট সময় ০৭:২৯:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুলাই ২০১৭
বিনোদন ডেস্কঃ
ভারতের মুম্বাইয়ে ১৯৯৩ সালে ভয়াবহ বিস্ফোরণ মামলায় পাঁচ বছরের জেল হয়েছিল সঞ্জয় দত্তের। কিন্তু জেলে যাওয়ার পর বহুবার প্যারোলে মুক্তি পেয়েছেন বলিউডের বেশ শক্তিমান ও ক্ষমতাধর এই অভিনেতা। কিন্তু এবার আদালতের প্রশ্নের মুখে পড়ল তার প্যারোলে মুক্তি বিষয়টি। আদালতের প্রশ্নে মহারাষ্ট্র সরকার বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, যদি সঞ্জয়ের প্যারোল বেআইনি বলে মনে হয় তা হলে তাকে ফের জেলে পাঠানো যেতে পারে।
এর আগে, দেশটির অনেক মহলেই প্রশ্ন ওঠে, প্রভাব খাটিয়েই কি এত বার প্যারোলে মুক্তি পাচ্ছেন সঞ্জয়? এ প্রসঙ্গে জনস্বার্থ মামলাও দায়ের হয়। নির্দিষ্ট সময়ে মুক্তির আটমাস আগেই জেল থেকে ছাড়া পেয়ে যান তিনি। মুম্বাই হাইকোর্টের তরফে সঞ্জয়ের এত ঘনঘন প্যারোলে মুক্তি পাওয়ার কারণ জানতে চাওয়া হয় মহারাষ্ট্র সরকারের কাছে। তার উত্তরেই সঞ্জয়কে ফের জেলে পাঠানোর সম্ভাবনার কথা উঠে আসে।
এদিন বিচারপতি আর এম সাওয়ান্ত এবং সাধনা যাদবের ডিভিশন বেঞ্চ বলেন, আদালত শুধু জানতে চাইছে, এই প্যারোল আইন মেনে হয়েছে কি না। অন্যদিকে, সরকার পক্ষের অ্যাডভোকেট জেনারেল আশুতোষ কুম্ভাকনি জানিয়েছেন, বন্দীদের ভালো ব্যবহারের পুরস্কার হিসেবে প্যারোলের আবেদন মঞ্জুর করেন সরকার ও জেল কর্তৃপক্ষ। হাই প্রোফাইল বন্দী যদি নির্দিষ্ট সময়ের একদিন আগেও মুক্তি পান তা হলে তা নিয়েও বড় ইস্যু তৈরি হয়। টাইমস অব ইন্ডিয়া।