ঢাকা ০৬:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বরুড়ায় হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

বেলাল উদ্দিন আহম্মদ, বিশেষ প্রতিনিধিঃ

পূর্ব শত্রুতার জের ধরে কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার বড়ভাতুয়া গ্রামের ইজ্জত আলী নামে এক ব্যক্তিকে হত্যার দায়ে চার ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন কুমিল্লার একটি আদালত। আজ রবিবার দুপুরে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ তৃতীয় আদালতের বিচারক এম আলী আহমেদ এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত চার ব্যক্তি হলেন- বরুড়া উপজেলার বড়ভাতুয়া গ্রামের মো. মাসুম ও আলী আকবর, আলী আকবরের ছেলে মোজাম্মেল হোসেন ও একই গ্রামের আমান উল্লাহ। এর মধ্যে মাসুম ও আমান উল্লাহ পলাতক রয়েছেন। এ ছাড়া ওই মামলায় বেকসুর খালাস পেয়েছেন আলী আকবরের অপর এক ছেলে মো. তানভীর।

এ বিষয়ে কুমিল্লা জেলা সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মোস্তাফিজুর রহমানের দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০০৩ সালের ৮ মার্চ পূর্ব শত্রুতার জের ধরে পরিকল্পিতভাবে কুমিল্লার লালমাই পাহাড়ের বরুড়ার বড় ধর্মপুর হাফিজাখোলা সড়কের মাথায় জবাই করে ইজ্জত আলীকে হত্যা করা হয়। ওই দিনই ইজ্জত আলীর ভাই লিয়াকত আলী বাদী হয়ে বরুড়া থানায় অজ্ঞাতনামা সাত থেকে আটজনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই বছরের ২ নভেম্বর বরুড়া থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) কাজী মাহবুবুর রহমান পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি আরিয়া মেহের ইমাম ও আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন আইনজীবী ফারুক আহমেদ।

ট্যাগস

মুরাদনগর উপজেলা মৎস্যজীবী লীগের কমিটি গঠন

বরুড়ায় হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

আপডেট সময় ০৩:০৬:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ অগাস্ট ২০১৬
বেলাল উদ্দিন আহম্মদ, বিশেষ প্রতিনিধিঃ

পূর্ব শত্রুতার জের ধরে কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার বড়ভাতুয়া গ্রামের ইজ্জত আলী নামে এক ব্যক্তিকে হত্যার দায়ে চার ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন কুমিল্লার একটি আদালত। আজ রবিবার দুপুরে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ তৃতীয় আদালতের বিচারক এম আলী আহমেদ এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত চার ব্যক্তি হলেন- বরুড়া উপজেলার বড়ভাতুয়া গ্রামের মো. মাসুম ও আলী আকবর, আলী আকবরের ছেলে মোজাম্মেল হোসেন ও একই গ্রামের আমান উল্লাহ। এর মধ্যে মাসুম ও আমান উল্লাহ পলাতক রয়েছেন। এ ছাড়া ওই মামলায় বেকসুর খালাস পেয়েছেন আলী আকবরের অপর এক ছেলে মো. তানভীর।

এ বিষয়ে কুমিল্লা জেলা সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মোস্তাফিজুর রহমানের দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০০৩ সালের ৮ মার্চ পূর্ব শত্রুতার জের ধরে পরিকল্পিতভাবে কুমিল্লার লালমাই পাহাড়ের বরুড়ার বড় ধর্মপুর হাফিজাখোলা সড়কের মাথায় জবাই করে ইজ্জত আলীকে হত্যা করা হয়। ওই দিনই ইজ্জত আলীর ভাই লিয়াকত আলী বাদী হয়ে বরুড়া থানায় অজ্ঞাতনামা সাত থেকে আটজনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই বছরের ২ নভেম্বর বরুড়া থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) কাজী মাহবুবুর রহমান পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি আরিয়া মেহের ইমাম ও আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন আইনজীবী ফারুক আহমেদ।