ঢাকা ০৮:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সৌরজগতের বাইরে অদ্ভুত আলোর আভাস

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক:

পৃথিবীর সৌরজগতের বাইরে শক্তিশালী আলোর দেখা পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ১৮ আলোকবর্ষ দূরের সেই আলো নাকি দেখতে পেয়েছেন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। এই আলো আগে দেখা সব আলোর থেকে দশ হাজার গুন তীব্র বলে জানা গিয়েছে। আর এই আলো দেখতে পাওয়ার পরেই নতুন আশার আলোয় বুক বাঁধতে শুরু করে দিয়েছেন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা।

এই ধরনের আলো সাধারণত খুব উঁচু জায়গায় দেখা যায়। উত্তর মেরুতে যে ‘অরোরা বোরিয়ালিস’ দেখা যায় এই জ্যোতিটিও তেমন বলে জানিয়েছেন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। গবেষকরা এই জ্যোতির নাম দিয়েছেন LSR J1835+3259। কিন্তু কি এই জ্যোতি? তা নিয়ে অবশ্যই এখনও ধোঁয়াশা রয়েছে মহাকাশ বিজ্ঞানীদের মধ্যে।

মহাকাশ বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, এটা সম্ভবত বহু তারার সম্মিলিত জ্যোতি। এই জ্যোতি আরও একটি সৌরজগতের সন্ধান দিচ্ছে বলেও মনে করা হচ্ছে।

এই ধরনের আলো তৈরি হয় কসমিক রে, সোলার উইন্ড ও ম্যাগনেটোস্ফেরিক প্লাজমা মিলিত হয়ে। আমেরিকা, আয়ারল্যান্ড, জার্মানি, রাশিয়া, বুলগেরিয়ার বিজ্ঞানীরা সম্মিলিতভাবে এই বিষয় গবেষণা চালাচ্ছেন। যদিও এই বিষয়ে এখনও গবেষণা প্রয়োজন বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

সৌরজগতের বাইরে অদ্ভুত আলোর আভাস

আপডেট সময় ০১:১২:০৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক:

পৃথিবীর সৌরজগতের বাইরে শক্তিশালী আলোর দেখা পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ১৮ আলোকবর্ষ দূরের সেই আলো নাকি দেখতে পেয়েছেন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। এই আলো আগে দেখা সব আলোর থেকে দশ হাজার গুন তীব্র বলে জানা গিয়েছে। আর এই আলো দেখতে পাওয়ার পরেই নতুন আশার আলোয় বুক বাঁধতে শুরু করে দিয়েছেন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা।

এই ধরনের আলো সাধারণত খুব উঁচু জায়গায় দেখা যায়। উত্তর মেরুতে যে ‘অরোরা বোরিয়ালিস’ দেখা যায় এই জ্যোতিটিও তেমন বলে জানিয়েছেন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। গবেষকরা এই জ্যোতির নাম দিয়েছেন LSR J1835+3259। কিন্তু কি এই জ্যোতি? তা নিয়ে অবশ্যই এখনও ধোঁয়াশা রয়েছে মহাকাশ বিজ্ঞানীদের মধ্যে।

মহাকাশ বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, এটা সম্ভবত বহু তারার সম্মিলিত জ্যোতি। এই জ্যোতি আরও একটি সৌরজগতের সন্ধান দিচ্ছে বলেও মনে করা হচ্ছে।

এই ধরনের আলো তৈরি হয় কসমিক রে, সোলার উইন্ড ও ম্যাগনেটোস্ফেরিক প্লাজমা মিলিত হয়ে। আমেরিকা, আয়ারল্যান্ড, জার্মানি, রাশিয়া, বুলগেরিয়ার বিজ্ঞানীরা সম্মিলিতভাবে এই বিষয় গবেষণা চালাচ্ছেন। যদিও এই বিষয়ে এখনও গবেষণা প্রয়োজন বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।